1. onemediabd@gmail.com : admin2 :
  2. info@www.dhanershis.net : ধানের শীষ :
সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর - ধানের শীষ
সোমবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৫, ০৩:৪৫ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
দেশের সব ক্রান্তিকালে জিয়া পরিবার হাল ধরেছে : আমান বাংলাদেশে নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূতের যোগদান এবং আগামীর বাংলাদেশ ভাবনা গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমেই এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ: ফখরুল ২৩ নভেম্বর ফিরছেন তারেক রহমান দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে এখন নির্বাচিত সরকার প্রয়োজন : ফখরুল তারেক রহমানের পক্ষ থেকে দাবাড়ু নীরকে আর্থিক সহায়তা ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না : নবীউল্লাহ নবী শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ বিএনপির তিনশ আসনে একক প্রার্থী; কৌশলগত কারণে পরিবর্তন আসতে পারে ৫০ আসনে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকে : মির্জা ফখরুল

সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৪ জুন, ২০২৫
  • ২৩৬ বার পড়া হয়েছে

অনলাইন ডেস্ক : ৫০ কোটি টাকার বেশি বকেয়া থাকায় আলোচিত সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। টাকাটা পাবে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ এবং বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল।

অ্যাপটির কারিগরি ও প্রযুক্তিগত দিক নিয়ন্ত্রণ করছে এই দুটি প্রতিষ্ঠান। সুরক্ষা ওয়েবসাইট স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়ন্ত্রণে না থাকায় বিপাকে পড়েছে সাধারণ জনগণ। কারও করোনা ভ্যাকসিন সার্টিফিকেট প্রয়োজন হলে সেটা অ্যাপের মাধ্যমে পাওয়া যাচ্ছে না। আগে এ সুবিধাটা সহজেই পাওয়া যেত। সুরক্ষা অ্যাপের ওয়েবসাইটটি অকার্যকর অবস্থায় দেখা যাচ্ছে। কারও করোনা ভ্যাকসিনের সার্টিফিকেট প্রয়োজন হলে ছুটতে হচ্ছে মহাখালীর স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে। সেখানে একজন কর্মকর্তাকে এর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তবে তিনি সুরক্ষা অ্যাপের মাধ্যমে সেবা দিতে পারছেন না। অ্যানালগ পদ্ধতিতে ভ্যাকসিন সার্টিফিকেট বের করে দেন। সেটা করতে হলেও তাকে সহযোগিতা নিতে হয় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের। ভ্যাকসিন সার্টিফিকেট আপাতত বাধ্যতামূলক না হওয়ায় এ নিয়ে সংশ্লিষ্টদের ওপর চাপ কম। তবে বিদেশে যাচ্ছেন এমন অনেকেই সার্টিফিকেট সংগ্রহ করছেন। সম্প্রতি আবারও করোনা বাড়তে থাকায় ভ্রমণের অতিরিক্ত নিরাপত্তার কারণে তারা সার্টিফিকেট সংগ্রহ করছেন। কিন্তু এ নিয়ে বিপাকে পড়েছেন অনেকে।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, বিষয়টি সমাধানে এরই মধ্যে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের মধ্যে একাধিকবার বৈঠক হয়েছে। চিঠি চালাচালি হয়েছে। সাদা চোখে সুরক্ষা অ্যাপ্লিকেশনের কাজ খুব সহজ মনে হলেও এটি বিশাল এক কর্মযজ্ঞ। কেউ টিকার জন্য নিবন্ধন করতে চাইলে তার জাতীয় পরিচয়পত্র যাচাই করা হয়। ডায়াবেটিস, ক্যানসার, শ্বাসকষ্টসহ টিকা জটিলতাসংক্রান্ত কিছু তথ্য, আবেদনকারীর বর্তমান ঠিকানা অনুসারে টিকা কেন্দ্র বাছাই করার সুযোগ দেওয়া হয়। ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড ভেরিফাই করে যে কোনো আবেদনকারীর আবেদন গ্রহণ করা হয়। আবেদনকারীর আবেদনপ্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে আবেদনটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংশ্লিষ্ট টিকা কেন্দ্রে পৌঁছে যায়। সেই টিকা কেন্দ্র নিজেদের টিকাদান করার ক্ষমতা অনুসারে ধারাবাহিকভাবে আবেদনকারীদের সময় ও বুথ নির্দিষ্ট করে সিষ্টেম থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে মেসেজ পাঠিয়ে থাকে। নিবন্ধন-পরবর্তী যে কোনো সময় আবেদনকারী সুরক্ষা ওয়েব পোর্টাল বা অ্যাপ থেকে টিকা কার্ড ডাউনলোড করতে পারেন এবং নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে দুটি ডোজ সম্পন্ন করার পর ভ্যাকসিন সনদও গ্রহণ করতে পারেন। নির্দিষ্ট দিনে আবেদনকারী টিকা কেন্দ্রে গিয়ে টিকা নেওয়ার পর তাৎক্ষণিকভাবে সেই তথ্য টিকাদান কেন্দ্র থেকে সার্ভারে আপডেট দেওয়া সম্ভব হয়। কোন টিকা, কত তারিখ দেওয়া হলো-থাকে সেসব তথ্যও। আবেদনকারীর টিকা কার্ডের তথ্য সঠিক কি না, তা সুরক্ষা অ্যাপ থেকেও যাচাই করা যায়।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট