অনলাইন ডেস্ক : ঈদের বাকি আরও ৯ দিন। এর মধ্যে তিন দিনের ব্যবধানে মুরগির দাম কেজিতে বেড়েছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা। গরুর মাংসের দামও বেড়েছে। কেজি ৭৫০ থেকে ৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কমেনি খেজুর, বেগুন, লেবুর দাম। তবে মাছের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। এবারের রমজানে কাঁচাবাজার ও অতিপ্রয়োজনীয় পণ্য ছোলা, খেজুর, চিনির দাম আগেরবারের তুলনায় অনেকটাই কম ছিল। তবে বেগুন, শসা ও লেবুর দাম ছিল লাগামহীন। অবশ্য কয়েক দিনের মধ্যেই সেটি কমে এসেছিল। কমেছিল মাছ-মুরগির দামও। কিন্তু ঈদ টার্গেট করে আবারও কিছু কিছু জিনিসের দাম বৃদ্ধির তৎপরতা শুরু করেছে অতিমুনাফাখোররা।
ব্যবসায়ীরা জানান, আমন মৌসুম শেষ হওয়ায় বাজারে মিনিকেট চালের মজুতও শেষের দিকে। সরবরাহ কমায় ও ধানের দাম বাড়ায় মিনিকেট চালের দামও বেড়েছে। দাম বাড়ায় মিনিকেটের বিক্রি আগের তুলনায় কমেছে। তবে মাঝারি ও মোটা চালের দাম বাড়েনি।
বাজার ঘুরে দেখা যায়, ক্রেতারা স্বল্প পরিসরে ঈদের পণ্য কেনাকাটা শুরু করেছেন। বিশেষ করে সেমাই, নুডলস, পোলাওয়ের চাল, বিভিন্ন ধরনের মসলা প্রভৃতি বেচাকেনা হচ্ছে। বিক্রেতারা জানান, পাঁচ-ছয় দিন পর থেকে পুরোদমে ঈদের বেচাকেনা শুরু হবে। বেশির ভাগ ঈদপণ্যের দাম মোটামুটি স্থিতিশীল রয়েছে। তবে দাম বেড়েছে এলাচির।