1. onemediabd@gmail.com : admin2 :
  2. info@www.dhanershis.net : ধানের শীষ :
বিক্ষোভ দমনে প্রাণঘাতী অস্ত্রের ব্যবহার হয়েছে: অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল - ধানের শীষ
সোমবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৫, ০৬:০৩ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
দেশের সব ক্রান্তিকালে জিয়া পরিবার হাল ধরেছে : আমান বাংলাদেশে নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূতের যোগদান এবং আগামীর বাংলাদেশ ভাবনা গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমেই এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ: ফখরুল ২৩ নভেম্বর ফিরছেন তারেক রহমান দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে এখন নির্বাচিত সরকার প্রয়োজন : ফখরুল তারেক রহমানের পক্ষ থেকে দাবাড়ু নীরকে আর্থিক সহায়তা ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না : নবীউল্লাহ নবী শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ বিএনপির তিনশ আসনে একক প্রার্থী; কৌশলগত কারণে পরিবর্তন আসতে পারে ৫০ আসনে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকে : মির্জা ফখরুল

বিক্ষোভ দমনে প্রাণঘাতী অস্ত্রের ব্যবহার হয়েছে: অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: শনিবার, ২৭ জুলাই, ২০২৪
  • ৪০০ বার পড়া হয়েছে

অনলাইন ডেস্ক : বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলনে সৃষ্ট বিক্ষোভ দমনে শিক্ষার্থীদের ওপর আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রাণঘাতি অস্ত্রের ব্যবহার হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার বিষয়ক সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল।

বৃহস্পতিবার এক প্রতিবেদনে এ অভিযোগ করে লন্ডনভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থাটি।

অ্যামনেস্টি বলেছে, আন্দোলন- সহিংসতার প্রেক্ষাপটে কারফিউ এবং ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করে দেওয়ায় বাংলাদেশে মানবাধিকার পরিস্থিতি মনিটরিং করার ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা তৈরি হয়। এর মধ্যে যেসব ভিডিও এবং ছবি পাওয়া যায় সেগুলো যাচাই–বাছাই ও বিশ্লেষণের মাধ্যমে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল উদ্ভূত পরিস্থিতি মূল্যায়ন করেছে। অ্যামনেস্টি ও এর ক্রাইসিস এভিডেন্স ল্যাব বিক্ষোভ দমনের সময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বেআইনিভাবে প্রাণঘাতী ও কম প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহারের তিনটি ঘটনার ভিডিও যাচাই করেছে।

সংস্থাটি বলছে, তারা ঢাকার সাভার, বাড্ডা ও রামপুরা এলাকায় সহিংস পরিস্থিতির মধ্যে ধারণ করা ৩টি ভিডিও যাচাই করেছে।

অ্যামনেস্টির রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে, ‘সমাবেশে পুলিশিং বা দায়িত্ব পালনের সময় আগ্নেয়াস্ত্র কোনও উপযুক্ত হাতিয়ার হতে পারে না; মৃত্যু বা গুরুতর আঘাতের বিষয়ে আসন্ন হুমকির মোকাবিলা করার জন্য কঠোরভাবে প্রয়োজন হলেই কেবল এসব অস্ত্র ব্যবহার করা উচিত।’

অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের জ্যেষ্ঠ পরিচালক দেপোরসে মুচেনা বলেছেন, ‘বাংলাদেশ থেকে আসা ভিডিও এবং আলোকচিত্র অব্যাহতভাবে যাচাই করে ভয়াবহ চিত্র পাওয়া যাচ্ছে।’

মুচেনা আরও বলেছেন, ‘কর্তৃপক্ষকে অবশ্যই নিশ্চয়তা দিতে হবে যে, কারফিউ, বিক্ষোভকারীদের দেখামাত্র গুলি চালানোর আদেশ এবং ইন্টারনেট বন্ধের মতো পদক্ষেপ ভবিষ্যতে ব্যবহার করা হবে না। এই দমনমূলক ব্যবস্থাগুলো এই বিক্ষোভ এবং ভবিষ্যতের যে কোনও ভিন্নমতকে চূর্ণ করার একটি ইচ্ছাকৃত প্রচেষ্টা।’

এছাড়া আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের মানবাধিকার লঙ্ঘনের সব ঘটনার স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি করেছে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। সেই সঙ্গে সহিংসতার শিকার হয়ে নিহত ব্যক্তিদের পরিবারের সদস্য ও আহত ব্যক্তিদের পুনর্বাসনে বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আহ্বানও জানিয়েছে সংস্থাটি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট