1. info@www.dhanershis.net : ধানের শীষ :
আওয়ামী লীগ কখনো গণতন্ত্র চায়নি: মির্জা ফখরুল - ধানের শীষ
রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫, ০৭:৫৫ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
ঈদ উদযাপন ঘিরে নানা কর্মসূচি বিএনপির পাঁচ ব্যাংক নিয়ে ইসলামী ধারার বড় ব্যাংক গঠনের সিদ্ধান্ত নির্বাচনে প্রতিটি দল থেকে ২০ শতাংশ নারী প্রার্থী রাখার প্রস্তাব ভারত থেকে ‘পুশ ইন’ ঠেকানো সম্ভব নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধার সংজ্ঞায় পরিবর্তন এনে অধ্যাদেশ জারি, সহায়তাকারীরা পাচ্ছেন বিশেষ স্বীকৃতি বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ সংবিধান পরিপন্থি : টিআইবি জুলাইয়ে সংস্কার, ডিসেম্বর থেকে এপ্রিলের মধ্যে নির্বাচন চায় জামায়াত মহাদেবপুর উপজেলা কৃষকদলের আয়োজনে নওগাঁয় গ্রামীণ নারীদের নিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত শহীদ জিয়াউর রহমানের শাহাদৎ বার্ষিকীতে নওগাঁয় অসহায় শিশুদের মাঝে খাবার বিতরণ মেজর সিনহা হত্যা: আপিলে ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের ফাঁসি বহাল

আওয়ামী লীগ কখনো গণতন্ত্র চায়নি: মির্জা ফখরুল

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: বুধবার, ৫ জুন, ২০২৪
  • ৩৬৮ বার পড়া হয়েছে

অনলাইন ডেস্ক : আওয়ামী লীগ কখনো গণতন্ত্র চায়নি বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সবসময় চেয়েছিল নিজেরাই একমাত্র তারা শাসন করবে। তারা সব নিয়ে নেবে, করেছেও তাই।’

মঙ্গলবার চট্টগ্রাম নগরের ইঞ্জিনিয়ার থিয়েটার ইনস্টিটিউটে জিয়াউর রহমানের ৪৩তম শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত ‘জাতিসত্তার রূপকার: রাষ্ট্রনায়ক জিয়াউর রহমান’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব বলেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, আওয়ামী লীগ ’৭২ সালে দেশের দায়িত্ব নেয়। কি ছিল সেই শাসন? সেটা ছিল দুর্নীতি, দুঃশাসন এবং দুর্ভিক্ষ। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পরপরই তাদের অবিসংবাদিত নেতার জয়গান গেয়েছিল এবং বলা হচ্ছিল তার নেতৃত্বে দেশের পরিবর্তন হবে। শান্তি-শৃঙ্খলা ফিরে আসবে। তখন দেখা গেল তার উল্টোটা হচ্ছে। তারা গণতন্ত্রকে নির্বাসিত করেছে। তখন বিরোধী দল বলতে কিছুই ছিল না। গণতন্ত্র তারা কখনো চায়নি। তারা সবসময় চেয়েছিল নিজেরাই একমাত্র তারা শাসন করবে। তারা সব নিয়ে নেবে, করেছেও তাই। ওই পাঁচ বছরই ছিল আওয়ামী লীগের দুঃশাসনের বিষয়।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, আওয়ামী লীগ সারাক্ষণ জিয়াউর রহমানকে অস্বীকার করেন, তার অবদান বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখান। তারাও কিন্তু পাসপোর্টে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ বলতে বাধ্য হয়েছে। আর একটি কথা তারা প্রায় ভুলে যায় তাদের কিন্তু অস্তিত্ব ছিল না। তাদের অগ্রজেরা যখন বাকশাল সৃষ্টি করেছিল শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে সেই সরকার। সেটাই কিন্তু আওয়ামী লীগকে বিলুপ্ত করে দেওয়া হয়েছিল। তাদের দল ছিল না। দ্বিতীয়বার আ.লীগের জন্ম হয়েছিল জিয়াউর রহমান যখন এক দল থেকে বহুদলের প্রবর্তন করলেন তখন। তখনই দরখাস্ত করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নিবন্ধিত হয়েছিল।

চট্টগ্রাম নগর বিএনপির আহ্বায়ক ডা. শাহাদাত হোসেনের সভাপতিত্বে এবং ড্যাবের কেন্দ্রীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক ডা. এস এম সারোয়ার আলমের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সেমিনারে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা গোলাম আকবর খন্দকার, এস এম ফজলুল হক, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবের রহমান শামীম, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমেদ।

সেমিনারে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্কর, স্বাগত বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম ফোরামের আহ্বায়ক একরামুল করিম এবং ধারণাপত্র উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের মহাসচিব কাদের গনি চৌধুরী।

আরও বক্তব্য দেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল নোমান, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির শ্রমবিষয়ক সম্পাদক নাজিম উদ্দীন, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হুম্মাম কাদের চৌধুরী, দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সুফিয়ান, কক্সবাজার জেলা বিএনপির সভাপতি শাহজাহান চৌধুরী প্রমুখ।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট