1. onemediabd@gmail.com : admin2 :
  2. info@www.dhanershis.net : ধানের শীষ :
কিছুতেই স্বস্তি মিলছে না নিত্যপণ্যে - ধানের শীষ
সোমবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৫, ০৫:৪৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
দেশের সব ক্রান্তিকালে জিয়া পরিবার হাল ধরেছে : আমান বাংলাদেশে নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূতের যোগদান এবং আগামীর বাংলাদেশ ভাবনা গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমেই এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ: ফখরুল ২৩ নভেম্বর ফিরছেন তারেক রহমান দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে এখন নির্বাচিত সরকার প্রয়োজন : ফখরুল তারেক রহমানের পক্ষ থেকে দাবাড়ু নীরকে আর্থিক সহায়তা ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না : নবীউল্লাহ নবী শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ বিএনপির তিনশ আসনে একক প্রার্থী; কৌশলগত কারণে পরিবর্তন আসতে পারে ৫০ আসনে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকে : মির্জা ফখরুল

কিছুতেই স্বস্তি মিলছে না নিত্যপণ্যে

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪
  • ৪৩২ বার পড়া হয়েছে

অনলাইন ডেস্ক : নিত্যপণ্যের বাজারে কিছুতেই স্বস্তি মিলছে না। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে নাভিশ্বাস উঠেছে ক্রেতা সাধারণের। চাল, ডাল, মাছ, মাংস, তেল, লবণ, ছোলা, চিনি শাক-সবজিসহ কোনো পণ্যের দামই নাগালের ভিতরে নেই। পণ্যের বাজারে রমজান মাসজুড়েই চলছে সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য। ভোক্তা সাধারণ বলছেন, সরকারের শক্ত কোনো মনিটরিং না থাকায় বাজার নিয়ন্ত্রণে আসছে না। পাইকারি ও খুচরা বাজারের বিক্রেতারা একে অন্যকে দোষারোপ করছেন।

প্রতিবছরের মতো এবারও রোজার আগে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল নিত্যপণ্য আমদানির শুল্ক কমানো হয়েছে। দামও কমবে। বাস্তবে হয়েছে উল্টো। তবে গত কয়েক দিন ধরে পিঁয়াজের দাম কিছুটা কমতির দিকে। রোজায় জনসাধারণকে কিছুটা স্বস্তি দিতে বাজারের লাগাম টানতে সরকার গত ৮ ফেব্রুয়ারি খেজুর, চিনি, সয়াবিন তেল ও চাল আমদানিতে শুল্ক ছাড় দিয়েছিল। সয়াবিন তেল ছাড়া অন্য তিন পণ্যের শুল্ক ছাড়েও দাম কমেনি। ভ্রাম্যমাণ আদালত, বিএসটিআই, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের মনিটরিং টিমের তৎপরতা বাড়িয়ে বাজারে ইতিবাচক কোনো প্রভাব ফেলা সম্ভব হয়নি। সাধারণ ভোক্তারা বলছেন, নিত্যপণ্যের বাজার এখন অনেকটাই অস্থির। মূল্যস্ফীতিও বেশি। করোনার পর বিশ্বের অন্যান্য দেশ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে নানা কার্যকর পদক্ষেপ নিলেও বাংলাদেশ ছিল অনেক পিছিয়ে। ফলে করোনার সময় যে মূল্যস্ফীতি বেড়েছিল, তার আঁচ এখনো রয়ে গেছে। এ পটভূমিতে রোজা কিংবা ঈদের আগে তড়িঘড়ি করে নেওয়া এসব পদক্ষেপ খুব একটা কাজে আসে না। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে পদক্ষেপ নিতে হবে যথাসময়ে। বদলাতে হবে বাজার ব্যবস্থাপনা, বাড়াতে হবে প্রতিযোগীর সংখ্যা। বাড়তি দামে বিক্রি হতে থাকা মাছ, মাংস, ব্রয়লার মুরগির ধারেকাছেও যেতে পারছেন না নিম্নআয়ের মানুষ। গরুর মাংসের কেজি আবার ৭৫০ থেকে ৮০০ টাকায় উঠেছে। এতে করে ভোক্তার পাত থেকে উঠে যেতে শুরু করেছে মজাদার গরুর মাংস। কেজিতে উচ্চ দরে তরমুজ বিক্রির প্রতিবাদ করায় গত কয়েক দিন ধরে তরমুজ কেনা থেকে বিরত থাকছেন অনেকেই। যার একটা প্রভাব পড়েছে তরমুজের বাজারে। কিছুটা দামও কমেছে। তবে অন্যান্য ফলে যেমন- আপেল, কমলা, আঙ্গুর, সফেদা, বেদানা, পেয়ারা, পেঁপের দাম এখনো আকাশচুম্বী। চাল ও ডালের বাজার তো আরও আগে থেকেই ঊর্ধ্বমুখিতা বজায় রেখেছে। এ জন্য টিসিবির মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে চাল, ডাল, তেল, ছোলা, পিঁয়াজ সরবরাহ করেও বাজারে কোনো প্রভাব ফেলতে পারেনি সরকার। তবে সাশ্রয়ী মূল্যে এসব পণ্য সরবরাহ করায় কিছু মানুষের উপকার হয়েছে; যা অস্বীকার করা যায় না। তবে এটা খুবই অপ্রতুল।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট