1. onemediabd@gmail.com : admin2 :
  2. info@www.dhanershis.net : ধানের শীষ :
যুক্তরাষ্ট্রে নির্বাচন: কোন রাজ্যে কত ইলেকটোরাল ভোট - ধানের শীষ
মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫, ০৪:২৫ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
দেশের সব ক্রান্তিকালে জিয়া পরিবার হাল ধরেছে : আমান বাংলাদেশে নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূতের যোগদান এবং আগামীর বাংলাদেশ ভাবনা গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমেই এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ: ফখরুল ২৩ নভেম্বর ফিরছেন তারেক রহমান দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে এখন নির্বাচিত সরকার প্রয়োজন : ফখরুল তারেক রহমানের পক্ষ থেকে দাবাড়ু নীরকে আর্থিক সহায়তা ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না : নবীউল্লাহ নবী শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ বিএনপির তিনশ আসনে একক প্রার্থী; কৌশলগত কারণে পরিবর্তন আসতে পারে ৫০ আসনে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকে : মির্জা ফখরুল

যুক্তরাষ্ট্রে নির্বাচন: কোন রাজ্যে কত ইলেকটোরাল ভোট

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: বুধবার, ৬ নভেম্বর, ২০২৪
  • ১৯৩ বার পড়া হয়েছে

অনলাইন ডেস্ক : যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন মঙ্গলবার। দেশটির ভোটাররা পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দেবেন। তবে যে প্রার্থী সব থেকে বেশি ভোট পাবেন, তিনিই যে জয়ী হবেন– এমন নিশ্চয়তা নেই। এর কারণ হলো ভোটাররা সরাসরি প্রেসিডেন্ট নির্বাচন করেন না। ইলেকটোরাল কলেজ’ নামে এক পদ্ধতিতে হয় যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন।

জাতীয় স্তরের নির্বাচনী লড়াইয়ের বদলে জয়-পরাজয় নির্ধারিত হবে একেকটি অঙ্গরাজ্যের নির্বাচনী লড়াইয়ের মাধ্যমে। যুক্তরাষ্ট্রের ৫০টি অঙ্গরাজ্যের একটিতে জয়ী হওয়ার অর্থ একজন প্রার্থী সেই অঙ্গরাজ্যের সবকটি ‘ইলেকটোরাল কলেজ’ ভোট পেয়ে যাবেন।
ইলেকটোরাল কলেজের মোট ভোটের সংখ্যা ৫৩৮। মাইন ও নেব্রাসকা– এই দুটি অঙ্গরাজ্য বাদে বাকি রাজ্যগুলোর ইলেকটোরাল ভোট যোগ দিলে যে প্রার্থী ২৭০টি বা তারও বেশি ভোট পাবেন তিনিই প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হবেন। সেই প্রার্থীর রানিং মেট হয়ে যাবেন ভাইস প্রেসিডেন্ট।

কলেজ শব্দটির অর্থ এখানে সেই ব্যক্তিদের বোঝানো হয় যারা একটি অঙ্গরাজ্যের ভোট দেওয়ার অধিকারী। ইলেকটোরাল কলেজ হচ্ছে কর্মকর্তাদের একটি প্যানেল যাদের ইলেক্টরস বলা হয়। এরা এক কথায় নির্বাচক মণ্ডলী। প্রতি চার বছর পর পর এটি গঠন করা হয় এবং এরাই যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট এবং ভাইস প্রেসিডেন্টকে বাছাই করেন।

কংগ্রেসে প্রতিনিধিত্বের অনুপাতে প্রতিটি স্টেটের ইলেক্টরসের সংখ্যা নির্ধারিত হয়। যা নির্ধারিত হয় স্টেটে সিনেটরের সংখ্যা (প্রত্যেক স্টেটে দুইজন) এবং প্রতিনিধি পরিষদে প্রতিনিধির (যা জনসংখ্যার অনুপাতে) যোগফল মিলে।

২০২০ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী এবারও সবচেয়ে বেশি ইলেকটোরাল ভোট রয়েছে ক্যালিফোর্নিয়ায়, ৫৪টি। এরপর রয়েছে টেক্সাস ৪০, ফ্লোরিডায় ৩০, নিউ ইয়র্ক ২৮, ইলিনয় ও পেনসিলভানিয়ায় ১৯টি করে।

এছাড়া ওহাইওতে ১৭, জর্জিয়ায় ১৬ ও নর্থ ক্যারোলাইনায় ১৬, মিশিগান ১৫, নিউ জার্সিতে ১৪, ভার্জিনিয়াতে ১৩, ওয়াশিংটনে ১২, আরিজোনা, টেনেসি, ম্যাসাচুসেটস ও ইন্ডিয়ানায় ১১, মিনেসোটা, উইসকনসিন, ম্যারিল্যান্ড, মিজৌরি ও কলোরাডোতে ১০, অ্যালবামা ও সাউথ ক্যারোলাইনায় ৯, কেন্টাকি, অরেগন ও লুইজিয়ানায় ৮, কনেটিকাট ও ওকলাহোমায় ৭, মিসিসিপি, আরকানস, ক্যানজাস, আইওয়া, নেভাডা ও ইউটায় ৬; নিউ মেক্সিকো ও নেব্রাস্কায় ৫; ওয়েস্ট ভার্জিনিয়া, নিউ হ্যাম্পশায়ার, মেইন, রোড আইল্যান্ড, আইডাহো ও হাওয়াইতে ৪; মন্টেনা, নর্থ ডেকোটা, ভার্মন্ট, ডেলাওয়ার, ওয়াইওমিং, সাউথ ডেকোটা, আলাস্কা ও ডিস্ট্রিক্ট অব কলম্বিয়ায় ৩টি করে ইলেকটোরাল ভোট রয়েছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট