1. info@www.dhanershis.net : ধানের শীষ :
লুটের শূন্যস্থান পূরণে প্রয়োজন ২ লাখ কোটি টাকা : গভর্নর - ধানের শীষ
বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই ২০২৫, ০৭:৩৫ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: হতাহতদের জন্য বিএনপির দোয়া মাহফিল দল নিবন্ধনে ১৫ দিনের মধ্যে শর্তপূরণ না করলে আবেদন বাতিল বিমান দুর্ঘটনায় হতাহতের সঠিক সংখ্যা প্রকাশ করতে হবে: নাহিদ ইসলাম দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক বিধ্বস্ত বিমানটি প্রশিক্ষণ নয়, ছিল যুদ্ধবিমান : আইএসপিআর এনসিপি নতুন রাজনীতির স্বপ্ন বনাম বাস্তবতার দ্বন্দ্ব! দেশের জন্য সেনাবাহিনী গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে ষড়যন্ত্রকারীরা নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না: দুদু এনসিপি পিআর পদ্ধতির নামে নির্বাচন পেছানোর চক্রান্ত করছে : ইশরাক ‘সরকার গঠন করলে আমাদের প্রথম কাজ হওয়া উচিত হতাহতদের পুনর্বাসন’

লুটের শূন্যস্থান পূরণে প্রয়োজন ২ লাখ কোটি টাকা : গভর্নর

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ১১৫ বার পড়া হয়েছে

অনলাইন ডেস্ক : বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, বেশি সুদের আশায় জেনেশুনেই আট ব্যাংকে টাকা রেখেছেন আমানতকারীরা। আর এসব ব্যাংক থেকে নানা উপায়ে টাকা বের করে লুট করা হয়েছে। লুটের শূন্যস্থান পূরণে ২ লাখ কোটি টাকা প্রয়োজন হবে। এতে আমানতকারীদের আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। তাদের স্বার্থ দেখবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। কিন্তু একসঙ্গে টাকা উত্তোলনের জন্য লাইন ধরবেন না।

বুধবার ব্যাংকার্স সভা শেষে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, নতুন করে টাকা ছাপিয়ে আর কোনো ব্যাংককে তারল্য সহায়তা দেওয়া হবে না। তবে বাংলাদেশ ব্যাংকের গ্যারান্টির বিপরীতে আন্তব্যাংক ধারের (ঋণ) মাধ্যমে এসব ব্যাংক টাকা পাবে। সেখান থেকে অল্প অল্প করে গ্রাহকদের ফেরত দেবে। এ ছাড়া লুটপাটকারীদের দেশে থাকা সম্পদ বিক্রি ও পাচার করা অর্থ ফেরত এনে টাকা ফেরত দেওয়া হবে। পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধারে আন্তর্জাতিক সংস্থার সহায়তা নেওয়া হচ্ছে। গভর্নর আরও বলেন, দেশ থেকে আট ব্যাংকের মাধ্যমে প্রচুর টাকা পাচার হয়েছে। এতে ব্যাংকগুলোয় তারল্য সংকট দেখা দিয়েছে। আমরা সীমিত পরিসরে তারল্য সাপোর্ট দিতে চাই। তারল্য পুরোপুরি সাপোর্ট দিতে হলে ২ লাখ কোটি টাকার প্রয়োজন হবে। কিন্তু কেন্দ্রীয় ব্যাংক আপাতত টাকা ছাপিয়ে দেবে না। কেননা টাকা ছাপালে বাজারে মুদ্রা সরবরাহ বেড়ে মূল্যস্ফীতি বহুগুণে বেড়ে যাবে। এটা আন্তব্যাংকের মাধ্যমে দেওয়া হবে, যেখানে বাংলাদেশ ব্যাংক গ্যারান্টার হিসেবে কাজ করবে। এসব ব্যাংকে সমস্যা বহুদিন ধরে ছিল-আমানতকারীরাও জানতেন। তিনি বলেন, আমানতকারীদের অনুরোধ করব, একসঙ্গে টাকা উত্তোলনের জন্য লাইন ধরবেন না। পারিবারিক প্রয়োজন মেটাতে যেটুকু প্রয়োজন ততটুকু উত্তোলন করুন। আমাদের কিছুটা সময় দেন। আমরা আশা করি ব্যাংকগুলো ঘুরে দাঁড়াবে। একটা বিষয় পরিষ্কার করতে চাই যে, এ আট ব্যাংকের কারণে পুরো ব্যাংক খাত ক্ষতিগ্রস্ত হবে না। শিগগিরই এ খাত ঘুরে দাঁড়াবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট