1. info@www.dhanershis.net : ধানের শীষ :
লুটের শূন্যস্থান পূরণে প্রয়োজন ২ লাখ কোটি টাকা : গভর্নর - ধানের শীষ
রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫, ০৫:০২ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
ঈদ উদযাপন ঘিরে নানা কর্মসূচি বিএনপির পাঁচ ব্যাংক নিয়ে ইসলামী ধারার বড় ব্যাংক গঠনের সিদ্ধান্ত নির্বাচনে প্রতিটি দল থেকে ২০ শতাংশ নারী প্রার্থী রাখার প্রস্তাব ভারত থেকে ‘পুশ ইন’ ঠেকানো সম্ভব নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধার সংজ্ঞায় পরিবর্তন এনে অধ্যাদেশ জারি, সহায়তাকারীরা পাচ্ছেন বিশেষ স্বীকৃতি বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ সংবিধান পরিপন্থি : টিআইবি জুলাইয়ে সংস্কার, ডিসেম্বর থেকে এপ্রিলের মধ্যে নির্বাচন চায় জামায়াত মহাদেবপুর উপজেলা কৃষকদলের আয়োজনে নওগাঁয় গ্রামীণ নারীদের নিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত শহীদ জিয়াউর রহমানের শাহাদৎ বার্ষিকীতে নওগাঁয় অসহায় শিশুদের মাঝে খাবার বিতরণ মেজর সিনহা হত্যা: আপিলে ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের ফাঁসি বহাল

লুটের শূন্যস্থান পূরণে প্রয়োজন ২ লাখ কোটি টাকা : গভর্নর

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ১০৪ বার পড়া হয়েছে

অনলাইন ডেস্ক : বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, বেশি সুদের আশায় জেনেশুনেই আট ব্যাংকে টাকা রেখেছেন আমানতকারীরা। আর এসব ব্যাংক থেকে নানা উপায়ে টাকা বের করে লুট করা হয়েছে। লুটের শূন্যস্থান পূরণে ২ লাখ কোটি টাকা প্রয়োজন হবে। এতে আমানতকারীদের আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। তাদের স্বার্থ দেখবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। কিন্তু একসঙ্গে টাকা উত্তোলনের জন্য লাইন ধরবেন না।

বুধবার ব্যাংকার্স সভা শেষে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, নতুন করে টাকা ছাপিয়ে আর কোনো ব্যাংককে তারল্য সহায়তা দেওয়া হবে না। তবে বাংলাদেশ ব্যাংকের গ্যারান্টির বিপরীতে আন্তব্যাংক ধারের (ঋণ) মাধ্যমে এসব ব্যাংক টাকা পাবে। সেখান থেকে অল্প অল্প করে গ্রাহকদের ফেরত দেবে। এ ছাড়া লুটপাটকারীদের দেশে থাকা সম্পদ বিক্রি ও পাচার করা অর্থ ফেরত এনে টাকা ফেরত দেওয়া হবে। পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধারে আন্তর্জাতিক সংস্থার সহায়তা নেওয়া হচ্ছে। গভর্নর আরও বলেন, দেশ থেকে আট ব্যাংকের মাধ্যমে প্রচুর টাকা পাচার হয়েছে। এতে ব্যাংকগুলোয় তারল্য সংকট দেখা দিয়েছে। আমরা সীমিত পরিসরে তারল্য সাপোর্ট দিতে চাই। তারল্য পুরোপুরি সাপোর্ট দিতে হলে ২ লাখ কোটি টাকার প্রয়োজন হবে। কিন্তু কেন্দ্রীয় ব্যাংক আপাতত টাকা ছাপিয়ে দেবে না। কেননা টাকা ছাপালে বাজারে মুদ্রা সরবরাহ বেড়ে মূল্যস্ফীতি বহুগুণে বেড়ে যাবে। এটা আন্তব্যাংকের মাধ্যমে দেওয়া হবে, যেখানে বাংলাদেশ ব্যাংক গ্যারান্টার হিসেবে কাজ করবে। এসব ব্যাংকে সমস্যা বহুদিন ধরে ছিল-আমানতকারীরাও জানতেন। তিনি বলেন, আমানতকারীদের অনুরোধ করব, একসঙ্গে টাকা উত্তোলনের জন্য লাইন ধরবেন না। পারিবারিক প্রয়োজন মেটাতে যেটুকু প্রয়োজন ততটুকু উত্তোলন করুন। আমাদের কিছুটা সময় দেন। আমরা আশা করি ব্যাংকগুলো ঘুরে দাঁড়াবে। একটা বিষয় পরিষ্কার করতে চাই যে, এ আট ব্যাংকের কারণে পুরো ব্যাংক খাত ক্ষতিগ্রস্ত হবে না। শিগগিরই এ খাত ঘুরে দাঁড়াবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট