1. info@www.dhanershis.net : ধানের শীষ :
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ৯০ শতাংশই দুর্নীতিগ্রস্ত: জাপা এমপি - ধানের শীষ
রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫, ০৪:৩৯ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
ঈদ উদযাপন ঘিরে নানা কর্মসূচি বিএনপির পাঁচ ব্যাংক নিয়ে ইসলামী ধারার বড় ব্যাংক গঠনের সিদ্ধান্ত নির্বাচনে প্রতিটি দল থেকে ২০ শতাংশ নারী প্রার্থী রাখার প্রস্তাব ভারত থেকে ‘পুশ ইন’ ঠেকানো সম্ভব নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধার সংজ্ঞায় পরিবর্তন এনে অধ্যাদেশ জারি, সহায়তাকারীরা পাচ্ছেন বিশেষ স্বীকৃতি বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ সংবিধান পরিপন্থি : টিআইবি জুলাইয়ে সংস্কার, ডিসেম্বর থেকে এপ্রিলের মধ্যে নির্বাচন চায় জামায়াত মহাদেবপুর উপজেলা কৃষকদলের আয়োজনে নওগাঁয় গ্রামীণ নারীদের নিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত শহীদ জিয়াউর রহমানের শাহাদৎ বার্ষিকীতে নওগাঁয় অসহায় শিশুদের মাঝে খাবার বিতরণ মেজর সিনহা হত্যা: আপিলে ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের ফাঁসি বহাল

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ৯০ শতাংশই দুর্নীতিগ্রস্ত: জাপা এমপি

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: রবিবার, ৩০ জুন, ২০২৪
  • ২০৭ বার পড়া হয়েছে

অনলাইন ডেস্ক : সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ৯০ শতাংশই দুর্নীতিগ্রস্ত অভিযোগ করেছেন বিরোধী দল ও জাতীয় পার্টির (জাপা) সংসদ সদস্য (এমপি) হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদ।

এই দুর্নীতি কমাতে চাকরিতে প্রবেশের সময় সম্পদের বিবরণী দাখিল বাধ্যতামূলক করার পরামর্শ দেন তিনি। বলেন, পদক্ষেপ নিলে দুর্নীতিরোধ সম্ভব হবে।

শনিবার জাতীয় সংসদের অধিবেশনে অর্থবিল ২০২৪ এর সংশোধনী প্রস্তাবের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে কথা বলছিলেন জাপার এই সংসদ সদস্য। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন।

হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদ বলেন, কাস্টমসে যারা চাকরি করে তাদের প্রত্যেকের ঢাকা শহরে দুইটা-তিনটা বাড়ি। বন বিভাগের যারা চাকরি করেন তাদের দুইটা-তিনটা করে সোনার দোকান। প্রধানমন্ত্রী যদি পদক্ষেপ নেন তাহলে দুর্নীতিরোধ করতে পারব। নাহলে যে হারে লাগামহীনভাবে বড় বড় কর্মকর্তা-কর্মচারীরা দুর্নীতি করছেন, আমরা কী করব? আমরা অসহায়। অনেক সরকারি কর্মকর্তা আছেন তারা অসহায়। কারণ এখানে ৯০ শতাংশ লোকই ওইদিকে (দুর্নীতি), ১০-১৫ শতাংশ লোক ভালো থেকে কী করবে?

দুর্নীতি কমাতে চাকরিতে প্রবেশের সময় সম্পদের বিবরণী দাখিল বাধ্যতামূলক করার পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন, নির্বাচনের সময় আমার কী সম্পদ আছে তা হলফনামায় দিয়ে থাকি। তারপর পাঁচ বছর পরে নির্বাচনে আবার হলফনামা দিই। সেখানে সম্পত্তি কত বাড়ল, ১০০ গুণ না ৫০০ গুণ বাড়ল তা পত্রিকায় নিউজ হয়। আমাদের আমলানামা চলে আসে। কিন্তু সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী যারা প্রথমে চাকরিতে ঢুকেন তাহলে তারা যদি হলফনামা দিতেন, তারপর ৫-১০ বছর হলফনামা দিতে এবং তাদের আলোচনা-সমালোচনা হত তাহলে দুর্নীতির চাবিটা বন্ধ হত, নাহলে বন্ধ হবে না।

জাপার এই সংসদ সদস্য বলেন, এমপি সাহেবদের যেভাবে আমলনামা আছে, প্রত্যেক সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আমলনামা তৈরি করা হয় তাহলে মনে হয় দুর্নীতিরোধ করা যাবে।

দেশের আর্থ-সামাজিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়নের ফলে সরকার সব জায়গাতেই প্রশংসিত সে বিষয়টিও উঠে আসে হাফিজ উদ্দিনের বক্তব্যে। বলেন, সরকার অনেক প্রশংসা পেয়েছে। কিন্তু শুধু দুর্নীতি বন্ধ করতে পারলে সোনার অক্ষরে যেভাবে ইতিহাসে বঙ্গবন্ধুর নাম রয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর নামও সেভাবে লেখা থাকবে। পদক্ষেপ নিলে দুর্নীতিরোধ সম্ভব হবে।

বক্তব্যে তিনি প্রতিটি নির্বাচনি এলাকায় এমপিদের জন্য অফিস করে দিতে সরকারের প্রতি অনুরোধ জানান।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট