1. onemediabd@gmail.com : admin2 :
  2. info@www.dhanershis.net : ধানের শীষ :
বাংলাদেশের রেলপথ ব্যবহার করতে চায় ভারত, ভাবছে সরকার - ধানের শীষ
বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৪:৩৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাকসু নির্বাচন: ছাত্রদলের পরাজয় ও শিবিরের উত্থান নেপালে আটকে পড়া বাংলাদেশিরা নিরাপদে আছেন : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বিএনপির বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : মির্জা আব্বাস ডাকসু নির্বাচন নিয়ে মুল্যায়ন এবং কিছু কথা ডাকসুতে শিবিরের বিজয়, কারচুপির অভিযোগ ছাত্রদলসহ অন্যদের ডাকসু নির্বাচন জাতীয় নির্বাচনের মডেল হতে পারে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা নলছিটি উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের আহ্বায়ক কমিটি গঠন জনগণই বিএনপির শক্তির একমাত্র উৎস: তারেক রহমান চলছে ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা নেই, তবে আতঙ্ক তৈরির চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

বাংলাদেশের রেলপথ ব্যবহার করতে চায় ভারত, ভাবছে সরকার

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ৩১ মে, ২০২৪
  • ২০০ বার পড়া হয়েছে

অনলাইন ডেস্ক : ভারতের পশ্চিমবঙ্গের গেদে থেকে নিউ জলপাইগুড়ি পর্যন্ত রেলপথের দূরত্ব ১০০ কিলোমিটার কমাতে চায় ভারত। দেশটির রেলওয়ে ট্রেন নিয়ে বাংলাদেশের দর্শনা দিয়ে প্রবেশ করে নীলফামারীর চিলাহাটি বন্দর হয়ে বের হতে চায়। এজন্য পরীক্ষামূলক ট্রেন চালানোর অনুমতিও চেয়েছে ভারত। বর্তমানে প্রস্তাবটি বাংলাদেশ সরকারের উচ্চ পর্যায়ের ‘সিগনাল’র অপেক্ষায় রয়েছে।

জানা গেছে, ভারতকে এই রেল ট্রানজিট দেয়ার ব্যাপারে ইতিবাচক সরকার। ট্রানজিট শুল্ক থেকে রাজস্ব আয়ের পাশাপাশি নেপাল ও ভুটানের সাথে রেল যোগাযোগ স্থাপনে নয়াদিল্লির কাছে প্রস্তাব দেবে ঢাকা।

বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশ রেলওয়ে মহাপরিচালক সরদার সাহাদাত আলী বলেন, চুয়াডাঙ্গার দর্শনা থেকে ঈশ্বরদী, সান্তাহার ও পার্বতীপুর হয়ে চিলাহাটি পর্যন্ত রেলপথটি ব্যবহার করতে চায় ভারত। আপাতত পণ্য পরিবহনের জন্য রুটটি ব্যবহার করার কথা বলেছে তারা।এক্ষেত্রে নেপাল ও ভুটানকে যুক্ত করতে চায় বাংলাদেশ। বিষয়টি আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় সিদ্ধান্ত হলে পরবর্তীতে সরকারের চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের জন্য পাঠানো হবে বলে জানান তিনি।

রেলওয়ে মহাপরিচালক আরও বলেন, এক্ষেত্রে স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলোকে বিবেচনায় নিয়েই সিদ্ধান্ত হবে। তাছাড়া প্রতিদিন একটি থেকে দুটি মালবাহী গাড়ি আসে। সেক্ষেত্রে খুব একটা সমস্যা হবে না। এতে সরকারের রাজস্ব আয়ও অনেকাংশে বৃদ্ধি পাবে বলে আশাপ্রকাশ করেন তিনি।

এদিকে আন্তর্জাতিক নীতি অনুযায়ী ট্রানজিট দেয়ার জন্য উৎসাহিত করা হয়েছে। তবে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, ভারসাম্যপূর্ণ চুক্তি না হলে, ট্রানজিট একসময় টিকবে না। আর নায্য হিস্যা আদায় করেই চুক্তিতে সই করা উচিত বলেও মত তাদের।

বিষয়টি নিয়ে গণপরিবহন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ড. শামছুল হক বলেন, ভারত যেহেতু বন্ধুপ্রতীম রাষ্ট্র, সেহেতু হয়তো সরকার ট্রানজিট দেবে। তবে এক্ষেত্রে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে প্রাপ্যতা নিশ্চিত করতে হবে। এখানে বন্ধুত্ব বজায় রাখার পাশাপাশি রাষ্ট্রের স্বার্থ রক্ষা করার মানসিকতাও দেখাতে হবে।

তবে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্রাটেজিক স্টাডিজের (বিস) গবেষণা পরিচালক ড. মাহফুজ কবির বলেন, দক্ষতার উন্নয়ন করা গেলে, যেকোনো চুক্তি থেকে ভালো ফলাফল অর্জন করা সম্ভব বলে মনে করেন তিনি।

প্রসঙ্গত, সেভেন সিস্টার্সসহ সীমান্তবর্তী প্রদেশগুলোতে বাংলাদেশের দেয়া ট্রানজিটের সুফল পাচ্ছে ভারত। তবে, দেশটির কাছ থেকে বাংলাদেশ অনেক নায্য হিস্যা পায়নি— এমন সমালোচনাও রয়েছে।
কৃতজ্ঞতায় : যমুনা টিভি অনলাইন

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট