1. onemediabd@gmail.com : admin2 :
  2. info@www.dhanershis.net : ধানের শীষ :
সরকারের জবাবদিহিতা না থাকায় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণহীন: লেবার পার্টি - ধানের শীষ
মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫, ১০:১৯ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
দেশের সব ক্রান্তিকালে জিয়া পরিবার হাল ধরেছে : আমান বাংলাদেশে নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূতের যোগদান এবং আগামীর বাংলাদেশ ভাবনা গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমেই এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ: ফখরুল ২৩ নভেম্বর ফিরছেন তারেক রহমান দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে এখন নির্বাচিত সরকার প্রয়োজন : ফখরুল তারেক রহমানের পক্ষ থেকে দাবাড়ু নীরকে আর্থিক সহায়তা ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না : নবীউল্লাহ নবী শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ বিএনপির তিনশ আসনে একক প্রার্থী; কৌশলগত কারণে পরিবর্তন আসতে পারে ৫০ আসনে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকে : মির্জা ফখরুল

সরকারের জবাবদিহিতা না থাকায় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণহীন: লেবার পার্টি

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১২ মার্চ, ২০২৪
  • ২৪৭ বার পড়া হয়েছে

অনলাইন ডেস্ক : বিদ্যুৎ ও গ্যাসসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের অসহনীয় মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদ জানিয়েছেন বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান ও ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব খন্দকার মিরাজুল ইসলাম।

সোমবার লেবার পার্টির প্রচার সম্পাদক মনির হোসেন সাক্ষরিত একযুক্ত বিবৃতিতে নেতারা বলেন, যারা জিনিসপত্রের দাম বাড়ায় এবং যাদের কারণে দাম বাড়ে তারা একটি বড় সিন্ডিকেট। এই সিন্ডিকেটের মধ্যে রয়েছে বড় বড় ব্যবসায়ী। সেই ব্যবসায়ীরাই সংসদে বক্তৃতা দেয়, যাদের বেগম পাড়ায় বাড়ি আছে। এসি রুমে বসে কথাবার্তা বলায় তাদের ট্যাক্স দিতে হয় না। কিন্তু এই প্রভাবটা পড়ে আমরা যারা ট্যাক্স দেই, তাদের ওপর। সুতরাং সরকারকে বুঝতে হবে যে, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য কমাতে হলে মানুষের ক্রয়সীমার মধ্যে রাখতে হলে এই শ্রেণীভেদ ভেঙে দিতে হবে। সরকারের তো সেই সাহস নেই। কারণ সিন্ডিকেটই সরকারকে নিয়ন্ত্রণ করে।

নেতৃদ্বয় বলেন, বর্তমানে প্রতিটা জিনিসের অসহনীয় মূল্যবৃদ্ধি হচ্ছে, এটা সাধারণ মানুষের জন্য কষ্টের। কিন্তু আমরা দেখি দায়িত্বশীল জায়গা থেকে কিভাবে বক্তব্য দিয়ে দেশের জনগণ ও মেহনতি মানুষকে তিরস্কার করা হচ্ছে, তাদের সাথে তামাশা করা হচ্ছে।

লেবার পার্টির শীর্ষ দুই নেতা বলেন, আমাদের মনে হয়, এই জায়গাগুলোতে একটু ভাবা দরকার যে, এই সব দায়িত্বশীল জায়গা থেকে আমরা যা ইচ্ছা তাই বলতে পারি কি না। এখন রমজান মাস। রমজানের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আইটেম হল খেজুর। মানুষ যত কষ্টেই থাকুক না কেন, রমজানে এই খেজুরটা গ্রহণ করতেই হয়। এটা ধর্মীয় বিষয়ের সাথে সম্পর্কিত। এটা একটা সুন্নত। কিন্তু রাষ্ট্রের দায়িত্বশীল জায়গা থেকে বলা হয়েছে যে, খেজুরের পরিবর্তে যেন আমরা বরই খাই।

দায়িত্বশীলরা ঠিকই সৌদি থেকে আসা খেজুর খাবে উল্লেখ করে নেতৃদ্বয় বলেন, যারা দায়িত্বশীল জায়গায় থেকে খেজুর খেতে নিষেধ করেন তাদের খেজুর কিন্তু বাংলাদেশের নিউমার্কেট থেকে কেনা হয় না। তাদের খেজুর আসে সরাসরি সৌদি আরব থেকে। এমনও হতে পারে যে, গাছ থেকে পেড়ে সরাসরি বাংলাদেশে তাদের এসি রুমগুলোতে নিয়ে আসা হয়। আমরা সেই চাটুকারদের কথামতো যদি কোনো কিছুর ব্যবহার কমাতে চাই, তাহলে তা কতটুকু পরিমাণে কমাব? চালের দাম যদি বেড়ে যায়, তাহলে না হয় আলু খাবো, কিন্তু আলুর দামও যখন বেড়ে যায় তখন আলুর পরিবর্তে কী খাবো? সেটিও সরকারকে ভাবা উচিত।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট