1. onemediabd@gmail.com : admin2 :
  2. info@www.dhanershis.net : ধানের শীষ :
আইএমএফের পূর্বাভাস: চলতি বছর প্রবৃদ্ধি হবে ৪ শতাংশ - ধানের শীষ
সোমবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৫, ০৪:৪৮ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
দেশের সব ক্রান্তিকালে জিয়া পরিবার হাল ধরেছে : আমান বাংলাদেশে নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূতের যোগদান এবং আগামীর বাংলাদেশ ভাবনা গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমেই এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ: ফখরুল ২৩ নভেম্বর ফিরছেন তারেক রহমান দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে এখন নির্বাচিত সরকার প্রয়োজন : ফখরুল তারেক রহমানের পক্ষ থেকে দাবাড়ু নীরকে আর্থিক সহায়তা ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না : নবীউল্লাহ নবী শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ বিএনপির তিনশ আসনে একক প্রার্থী; কৌশলগত কারণে পরিবর্তন আসতে পারে ৫০ আসনে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকে : মির্জা ফখরুল

আইএমএফের পূর্বাভাস: চলতি বছর প্রবৃদ্ধি হবে ৪ শতাংশ

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: বুধবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৪
  • ২৫২ বার পড়া হয়েছে

অনলাইন ডেস্ক : অর্থনীতির ধীর গতির কারণে ২০২৪–২৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপি প্রবৃদ্ধি হবে সাড়ে ৪ শতাংশ বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)।এর আগে চলতি অর্থবছরের জন্য সংস্থাটির পূর্বাভাস ছিল ৬ দশমিক ৬ শতাংশ।

মঙ্গলবার ওয়াশিংটনে সংস্থাটির সদর দপ্তরে চলমান বার্ষিক সম্মেলনে প্রকাশিত আইএমএফের ‘ওয়ার্ল্ড ইকনোমিক আউটলুক’ রিপোর্টে এ পূর্বাভাস দিয়েছে সংস্থাটি।

সম্প্রতি বিশ্বব্যাংকও বাংলাদেশের অর্থনীতির উপর হালনাগাদ প্রতিবেদনে প্রবৃদ্ধি কমে ৪ শতাংশে দাঁড়াবে বলে পূর্বাভাস দেয়। রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা এবং সাম্প্রতিক বন্যা এর অন্যতম কারণ বলে উল্লেখ করেছে বিশ্বব্যাংক। আইএমএফের ‘ওয়ার্ল্ড ইকনোমিক আউটলুক’ রিপোর্টে অবশ্য বাংলাদেশের অর্থনীতি নিয়ে আলাদা পর্যালোচনা নেই।

এদিকে বিশ্বব্যাংকের পূর্বাভাসে চলতি অর্থবছরে মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে আসার পূর্বাভাস থাকলেও আইএমএফ মনে করছে, মূল্যস্ফীতি না কমে বরং বাড়তে পারে। গত অর্থবছরে (২০২৩–২৪) দেশে মূল্যস্ফীতির গড় হার ছিল ৯ দশমিক ৭ শতাংশ। আইএমএফের অনুমান, চলতি অর্থবছরে বেড়ে ১০ দশমিক ৭ শতাংশে দাঁড়াতে পারে। বিশ্বব্যাংক বলেছিল, খাদ্যের উচ্চ মূল্য এবং সরবরাহজনিত সমস্যার কারণে চলতি অর্থবছরে উচ্চ মূল্যস্ফীতি বজায় থাকবে। তবে তা গত অর্থবছরের ৯ দশমিক ৭ শতাংশ থেকে ৯ শতাংশে নামতে পারে।

আইএমএফ প্রতি বছর এপ্রিলে এবং অক্টোবরে ‘ওয়ার্ল্ড ইকনোমিক আউটলুক’ প্রকাশ করে। এই রিপোর্টে অর্থনীতির বিভিন্ন সূচকে দেশভিত্তিক সর্বশেষ হিসাব এবং আগামীর জন্য পূর্বাভাস থাকে। মূলত বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফের বসন্তকালীন সভা এবং বার্ষিক সভায় এই ফ্ল্যাগশিপ রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়। এখন ওয়াশিংটনে সংস্থা দুটির বার্ষিক সভা চলছে। বাংলাদেশ আইএমএফের কাছ থেকে বাড়তি যে ঋণ চেয়েছে, সে বিষয়ে এই সভা চলকালীন আলোচনা হওয়ার কথা রয়েছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট